জীবনটা
জুবায়ের হুসাইন
জীবনটা চলছে তো চলছে
মুখে কথা বলছে তো বলছে
এতটুকু থামবার সময় যে নেই
থামলেই থেমে যাবে জীবনের খেই।
জীবিকার দায়ে কেউ খাটছে
কেউ খালি হাঁটছে তো হাঁটছে
পিছে ফিরে তাকাবার ভ্রƒক্ষেপ নেই
তাকালেই তাক লেগে যাবে পলকেই।
খবরের কাগজে যা মিলছে
পাঠক তা গোগ্রাসে গিলছে
সাদা-কালো নিউজের হিসেব তো নেই
নিউজেই ‘নিউ’ কিছু হয় টেবিলেই।
বনে বনে ফুল-কলি ফুটছে
কেউ কেউ দেদারসে লুটছে
ফিরে কিছু দেখবার সময় যে নেই
দেখলেই দেখা যাবে জীবনটা নেই।
জাগরণ
নূর মোহাম্মদ
রাতের গগনে তারার মেলা
চাঁদেও হাসি পাই,
ঊষার লগনে রবির হাসি
আঁধার দেখি নাই।
জোৎসনা আলোয় জাগে যকন
জোয়ার ভাটার স্রোত
সবুজ রঙগে হাসে তখন
নদীর দুই ঠোট।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের আকাশে দেখো
যতো প্রতিভার মেলা
এসব সঠিক চেতনার ফল
অধ্যবসায়ের মালা।
খোলে দাও দ্বার তোমার
হবেই দেশের উত্তর
খোজে নাও পত প্রতিভার
তবেই তোমার উচ্চাসন
কারাগারের চাবি
হান্না হানান
মানুষের কানে শুনিয়েছে যারা মুক্তির জয়গান
তারাই আজি লৌহ কারায় দিন করে গুজরান।
কোরআন হাদীস ফেকাহ নিয়ে যাদের জীবন চলা
তাদের হাতে হাতকড়া আজ বুকে লোহার তালা।
যাদের মুখে জাগ্রত সদাআল কোরআনের গান
বদ্ধ কারায় থাকছে আজি তাদের বন্দী প্রাণ।
অত্যাচারের প্রতিবাদে করত যারা মিছিল
পাষান কারায় বন্দী তারা বাইরে লোহার খিল।
জালিম শাসক রক্ত চুষে মারছে জনগন
অমানিশার আঁধার এসে ডাকছে সবার মন।
ধর্মভীরু লোকের বুকে চৈত্র সম খড়া
কি হয়েছে বাংলাদেশে স্তব্ধ বসুনধরা।
পূব আকাশে আগের মত সূর্য উঠে জানি
তবুও রোজ আকাশ হতে ঝড়ছে যে তার পানি।
মজলুমানের কান্না শুনে নীল সাগরের ঢেউ
আছড়ে পড়ে তীরের কোলে খোজ কি রাখে কেউ ?
বন্দী মোদের প্রিয় নেতা সত্যি কথা নয়
আমরা সবাই বন্দী যেন হ“দয় কেঁদে কয়।
দোযখ হতে ঝড়না হয়ে নীল বেদনার পানি
আর্তনাদে কাদছে মরে করছে কানা কানি।
চাইনা মোরা বাংলাদেশে অমানিশার আঁধার
পূবাল হাওয়ায় ভাসুক না আর করুন হা হা কার।
মুক্তিকামী সব মানুষের একটি প্রাণের দাবী
মোদের হাতে দাওনা তুলে কারাগারের চাবি।
প্রিয় নেতার মুক্তি যে চাই নইলে আন্দোলন
ভন্ড নারীর ভ্রান্ত আশার হবে গো পতন।
আমরা সবাই উঠব জেগে জাগবে জনগন
ভন্ড নারীর ভন্ড নেতার ফুরাবে স্বপন।
জুবায়ের হুসাইন
জীবনটা চলছে তো চলছে
মুখে কথা বলছে তো বলছে
এতটুকু থামবার সময় যে নেই
থামলেই থেমে যাবে জীবনের খেই।
জীবিকার দায়ে কেউ খাটছে
কেউ খালি হাঁটছে তো হাঁটছে
পিছে ফিরে তাকাবার ভ্রƒক্ষেপ নেই
তাকালেই তাক লেগে যাবে পলকেই।
খবরের কাগজে যা মিলছে
পাঠক তা গোগ্রাসে গিলছে
সাদা-কালো নিউজের হিসেব তো নেই
নিউজেই ‘নিউ’ কিছু হয় টেবিলেই।
বনে বনে ফুল-কলি ফুটছে
কেউ কেউ দেদারসে লুটছে
ফিরে কিছু দেখবার সময় যে নেই
দেখলেই দেখা যাবে জীবনটা নেই।
জাগরণ
নূর মোহাম্মদ
রাতের গগনে তারার মেলা
চাঁদেও হাসি পাই,
ঊষার লগনে রবির হাসি
আঁধার দেখি নাই।
জোৎসনা আলোয় জাগে যকন
জোয়ার ভাটার স্রোত
সবুজ রঙগে হাসে তখন
নদীর দুই ঠোট।
জ্ঞান-বিজ্ঞানের আকাশে দেখো
যতো প্রতিভার মেলা
এসব সঠিক চেতনার ফল
অধ্যবসায়ের মালা।
খোলে দাও দ্বার তোমার
হবেই দেশের উত্তর
খোজে নাও পত প্রতিভার
তবেই তোমার উচ্চাসন
কারাগারের চাবি
হান্না হানান
মানুষের কানে শুনিয়েছে যারা মুক্তির জয়গান
তারাই আজি লৌহ কারায় দিন করে গুজরান।
কোরআন হাদীস ফেকাহ নিয়ে যাদের জীবন চলা
তাদের হাতে হাতকড়া আজ বুকে লোহার তালা।
যাদের মুখে জাগ্রত সদাআল কোরআনের গান
বদ্ধ কারায় থাকছে আজি তাদের বন্দী প্রাণ।
অত্যাচারের প্রতিবাদে করত যারা মিছিল
পাষান কারায় বন্দী তারা বাইরে লোহার খিল।
জালিম শাসক রক্ত চুষে মারছে জনগন
অমানিশার আঁধার এসে ডাকছে সবার মন।
ধর্মভীরু লোকের বুকে চৈত্র সম খড়া
কি হয়েছে বাংলাদেশে স্তব্ধ বসুনধরা।
পূব আকাশে আগের মত সূর্য উঠে জানি
তবুও রোজ আকাশ হতে ঝড়ছে যে তার পানি।
মজলুমানের কান্না শুনে নীল সাগরের ঢেউ
আছড়ে পড়ে তীরের কোলে খোজ কি রাখে কেউ ?
বন্দী মোদের প্রিয় নেতা সত্যি কথা নয়
আমরা সবাই বন্দী যেন হ“দয় কেঁদে কয়।
দোযখ হতে ঝড়না হয়ে নীল বেদনার পানি
আর্তনাদে কাদছে মরে করছে কানা কানি।
চাইনা মোরা বাংলাদেশে অমানিশার আঁধার
পূবাল হাওয়ায় ভাসুক না আর করুন হা হা কার।
মুক্তিকামী সব মানুষের একটি প্রাণের দাবী
মোদের হাতে দাওনা তুলে কারাগারের চাবি।
প্রিয় নেতার মুক্তি যে চাই নইলে আন্দোলন
ভন্ড নারীর ভ্রান্ত আশার হবে গো পতন।
আমরা সবাই উঠব জেগে জাগবে জনগন
ভন্ড নারীর ভন্ড নেতার ফুরাবে স্বপন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন